Tuesday, September 30, 2014

টক দই!


উপকরণ-
গুঁড়ো দুধ
গরম পানি
লেবুর রস



প্রনালী-
উষ্ণ গরম পানিতে গুঁড়ো দুধ গুলে নিতে হবে। প্রতি কাপ পানির জন্য প্রয়োজন হবে ৩ চা চামচ গুঁড়ো দুধের। এবার এতে মেশাতে হবে লেবুর রস। প্রতি কাপ পানির জন্য ২ চা চামচ লেবুর রস নিন। এরপর মিশ্রণটি ১০ মিনিট ঢেকে রাখুন। দশ মিনিট পরেই তৈরি হবে জমাট বাঁধা টক দই!

Thursday, September 25, 2014

চিকেন পাকোড়া

  উপকরণঃ-
১।চিকেন ব্রেস্ট ৪ টুকরো (কুচি করা)।
২।পনির ২ টেবিল চামচ (ঝুরি করা)।

৩।গোল মরিচের গুঁড়ো ১/২ চা চামচ।
৪।কাঁচা মরিচ ২টি (কুঁচি করা)।
৫। পেয়াজ ১টি মাঝারী (কুঁচি করা)।
৫।সয়াবিন তেল (ভাজার জন্য)।
৬।বেসন ২/৩ কাপ।
৭।ময়দা ১/৩ কাপ।
৮।বেকিং সোডা সিকি চা চামচ।
৯।লবণ পরিমাণমতো।
প্রস্তুত প্রণালিঃ
  • প্রথমে ময়দা, বেসন, বেকিং সোডা ও লবণ দিয়ে ঘন করে গোলা তৈরি করুন।
  • এরপর গোলার সাথে মুরগির কুঁচি করা মাংস, পনির ও অন্য সব উপকরণ ভালো করে মাখিয়ে নিন।
  • পাত্রে তেল গরম করে ডালের চামচে করে মিশ্রণ গরম তেলে ছাড়ুন।
  • অল্প আঁচে লালচে করে ভেজে পাত্রে তুলে রাখুন।

Monday, September 15, 2014

দই-লেবুর লাচ্ছি



উপকরণ :  পানি ঝরানো টক দই ৩ কাপ, লেবুর রস (ছেঁকে নেয়া) ২ টেবিল-চামচ, ঠাণ্ডা পানি আধা কাপ, বিট লবণ আধা চা-চামচ, ভাজা জিরার গুঁড়ো আধা টেবিল-চামচ, লবণ আধা চা-চামচ বা স্বাদ অনুযায়ী, পুদিনাপাতা কুচি ২ টেবিল চামচ, সাদা গোলমরিচের গুঁড়ো সিকি চামচ বরফ কুচি প্রয়োজন অনুযায়ী।
প্রণালি : বরফ কুচি বাদে অন্য সব উপকরণ একত্রে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করুন। একটি জগে ঢেলে ঢাকনা দিয়ে ফ্রিজে রাখুন। ইফতারের আগে বের করে বরফ কুচি দিয়ে আবার ব্লেন্ড করুন। তারপর গ্লাসে ঢেলে পরিবেশন করুন। কেউ যদি একটু ঝাল খেতে পছন্দ করেন, তাহলে হাল্কা মিহি করে কাঁচা মরিচ কুচি মিশিয়ে নিতে পারেন



Friday, September 12, 2014

'রাজভোগ মিষ্টি'


ছানা তৈরি
উপকরণঃ
- ১ কেজি দুধ (ছানা তৈরির জন্য)
- আধা কাপ ভিনেগার
- আধা কাপ পানি

পদ্ধতিঃ
- পানি ও ভিনেগার একসাথে মিশিয়ে আলাদা করে রাখুন
- দুধ চুলায় জ্বাল দিয়ে ফুটিয়ে নিন। দুধ ফুটে উঠলে চুলা বন্ধ করে দিয়ে এতে ভিনেগার মেলানো পানি দিয়ে দিন।
- ছানা হয়ে গেলে তা ছেঁকে পানি ঝরতে রেখে দিন।

মাওয়া তৈরি
উপকরণঃ
- আধা কাপ গুঁড়ো দুধ
- ২ টেবিল চামচ মিহি চিনি
- ১ টেবিল চামচ ঘি
- ১ চা চামচ গোলাপ জল

পদ্ধতিঃ
- একটি পাত্রে সবকটি উপকরন মিশিয়ে নিন।
- এবার একটি চালনি দিয়ে বড় বড় করে দানা তৈরি করে চেলে মাওয়া তৈরি করুন।

পুরের তৈরি
উপকরণঃ
- ৩ টেবিল চামচ মাওয়া
- আধা চা চামচ এলাচ গুঁড়ো
- সামান্য গোলাপজল

পদ্ধতিঃ
- সবকটি উপকরণ একসাথে মিশিয়ে নিন ভালো করে এবং পুর তৈরি করে ফেলুন।

শিরা তৈরি
উপকরনঃ
- ৪ কাপ চিনি
- ৪ কাপ পানি
- সামান্য জাফরান

পদ্ধতিঃ
- একটি প্যানে চিনি ও পানি জ্বাল দিয়ে পাতলা শিরা তৈরি করে নিতে হবে
- এবার শিরা একটি পাতলা কাপড়ে ছেঁকে নিয়ে আবার চুলায় দিয়ে জাফরান দিন। শিরা পাতলাই থাকবে।

রাজভোগ তৈরি
উপকরনঃ
- ১ কাপ ছানা
- ১ চা চামচ ময়দা
- ১ চা চামচ সুজি

পদ্ধতিঃ
- প্রথমে খুব ভালো করে ছানা মেখে নিয়ে এতে ময়দা ও সুজি দিয়ে আবার মথে নিন।

- ছানার মিশ্রণ ১২/১৪ টি সমান ভাগে ভাগ করে নিয়ে হাতে গোল বলের মতো তৈরি করে ভেতরে মাওয়ার পুর দিয়ে দিন। লক্ষ্য রাখবেন পুর যেন ভেতর থেকে বের না হয়ে যায়।

- এরপর পাতলা চিনির শিরা জ্বাল দেয়া অবস্থায় এতে ছানার বলগুলো দিয়ে দিন।

- এরপর ছানার বল দিয়ে বেশি আঁচে ৪-৫ মিনিট জ্বাল দিতে থাকুন।

- আবার ওপর থেকে এক কাপ গরম পানি হালকা করে ছেড়ে দিয়ে আবারও ৫ মিনিট ছানার বল ও শিরা জ্বাল দিতে থাকুন।

- ছানার বলগুলো ফুলে প্রায় দ্বিগুণ হলে বুঝবেন আপনার রাজভোগ তৈরি। এবার চুলা বন্ধ করে দিয়ে নামিয়ে নিন।

- ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন মজাদার মিষ্টি ‘রাজভোগ’।

কালোজাম


উপকরণ
মিষ্টির জন্য 
যা লাগবে :
মিল্ক পাউডার এক কাপ 
সুজি 2 টেবিল চামচ (কয়েক মিনিট গরম পানিতে ভিজানো )
ময়দা এক চা চামচ 

ডিম একটা 
ফুল ক্রিম মিল্ক প্রয়োজনমত 
বেকিং পাউডার এক চিমটি 
এলাচ গুড়া এক চিমটি 
গোলাপ জল ১ টেবিল চামচ 
সিরার জন্য 
দুই কাপ পানি 
দুই কাপ চিনি 

প্রণালী :১.প্রথমে পানিতে চিনি দিয়ে অল্প আছে জাল দিতে হবে। 
২.মিষ্টির সব উপকরণ একসাথে মাখিয়ে নিয়ে একটু আঠালো ডো বানাতে হবে। 
৩.ডো টি ২০ মিনিট ফ্রিজে ঢেকে রাখতে হবে। 
৪.তেল গরম দিয়ে ডো থেকে খুব ছো ট করে বল বানাতে হবে ,কারণ ভাজার সময় বল গুলো ফুলে দিগুন সাইজের হয়। 
৫.হাতে ঘি/তেল মাখিয়ে নিলে ভালো হয়। 
৬.একসাথে খুব বেশি না ভেজে কড়াই এর সাইজ অনুযায়ী অল্প করে বল দিয়ে ভাজতে হবে। 
৭.মিডিয়াম আছে ১০ থেকে ১২ মিনিট ভাজতে হবে। 
৮.ভাজা হলে সাথে সাথে তেল থেকে তুলে সিরায় দিয়ে দিতে হবে।

৯.একইভাবে বাকি গুলো ভাজতে হবে।
১০.সিরায় ভিজানোর পর মাঝে মাঝে উল্টে দিতে হবে যাতে মিষ্টির ভিতর সিরা ভালো করে ঢুকে যায়।
১১.পেস্তা বাদামের কুচি উপর দিয়ে ছিটিয়ে দিন।


চিকেন মালাই টিক্কা



উপকরনঃ

ম্যারিনেট করার জন্যঃ

মুরগি ১ কেজি
আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
রসুন বাটা ১ টেবিল চামচ
তন্দুরি মশলা ৩ টেবিল চামচ
লবন স্বাদ অনুযায়ী
দই ৩ টেবিল চামচ

ঝোল রান্না করার জন্য

বাটার ৪ টেবিল চামচ
তেল ১/৪ কাপ তেল
আদা ১ টেবিল চামচ
টমেটো ৩০০ গ্রাম
লবন স্বাদ অনুযায়ী
কাচা মরিচ ২টি
ফ্রেশ ক্রীম ১/২ কাপ

প্রনালী
ম্যারিনেটের সকল উপাদান দিয়ে মুরগি মাখিয়ে সারারাত অথবা সর্বনিম্ন ৪ ঘন্টা ম্যারিনেট করুন। এরপর অভেন ২০০ সেলসিয়াস এ প্রি হিট করুন এবং মুরগি গ্রীল করুন। সব দিকে অন্তত ৮-১০ মিনিট গ্রীল করুন।

একটা বড় পাত্রে মাঝারি আচে প্রথমে মাখন দিন এরপর তেল দিন, ধীরে ধীরে আদা, রশুন, ১ টা কাচা মরিচ দিয়ে কিছুক্ষন নেড়েচেড়ে কাটা টমেটো দিন। যতক্ষন পর্যন্ত না টমেটো এর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে।

এরপর গ্রীল করা মুরগি, সাথে ম্যারিনেট এর মশলা দিয়ে মাঝারী আচে কিছুক্ষন রান্না করুন। লবন ও কাচা মরিচ দিয়ে আরো কিছুক্ষন অল্প আচে ঢেকে রাখুন।

এরপর ফ্রেশ ক্রীম দিয়ে আরো ২/৩ মিনিট রান্না করুন।

গরম গরম পরিবেশন করুন নানরুটি অথবা বিরিয়ানী এর সাথে।

চিকেন শর্মা রোল......




যা যা লাগবে:

চিকেন তৈরীর জন্য
• আধা কেজি হাড় ছাড়ানো মুরগীর রান বা বুকের মাংস (পাতলা করে কাঁটা)
• ১ কাপ টক দই
• দুই চা চামচ ভিনেগার
• আদা বাটা আধা কাপ
• ১ চা চামচ মরিচের গুড়া
• লবণ আধা চা চামচ (স্বাদ মতো)
• ২ টা এলাচ
• এক চা চামচ গোল মরিচ গুড়া
• একটি লেবুর রস


সস তৈরীর জন্য
• ১ কাপ তাহিনি বা তিলের গুড়া (বিভিন্ন বড় দোকানে পেস্ট হিসাবে কিনতে পাওয়া যায়।)
• আদা বাটা আধা কাপ
• ২ চা চামচ লেবুর রস
• ২ চা চামচ টক দই
• যদি এগুলো করতে না পারেন তাহলে মেয়োনিজ দিয়ে কাজ চালাতে পারেন

পিটা ফিলিং তৈরীর জন্য (পুর)

• ৪টি বড় সাইজের পিটা ব্রেড ( অথবা সোড বা ইস্ট দিয়ে বানানো নান রুটি)
• স্লাইস করে কাটা শশা
• স্লাইস করে কাটা পেঁয়াজ
• আধা চা চামচ সোমাক (অথবা সরিষা বাটা)
• স্লাইস করে কাটা টমেটো
• আধা কাপ কুচি করা ধনে পাতা।





প্রণালী:
• মুরগীর মাংস, পিটা ফিলিং এবং সস ছাড়া অন্য সব উপাদান একসাথে মিশিয়ে মেরিনেড করতে রেখে দিন। যদি মিশ্রণটি শুষ্ক মনে হয় তাহলে একটু অলিভ অয়েল যোগ করুন।
• এবার এর সাথে পাতলা করে কাটা মাংস যোগ করে মাখিয়ে নিন। এটি ভাল করে ঢেকে ফ্রিজে প্রায় ৮ ঘন্টা রেখে দিন।
• একটা বড় সসপ্যান এ মাঝারি তাপে প্রায় ৪৫ মিনিট মুরগীর মাংস সহ মিশ্রনটি কষিয়ে নিন। সবধান থাকতে হবে যেন মাংস খুব বেশি শুষ্ক না হয়ে যায়। এর জন্য রান্নার সময় কয়েক চামচ পানি যোগ করুন।
• কষানো শেষ হয়ে গেলে তা নামিয়ে রেখে মাংস গুলো ছুরি দিয়ে আরো ছোট টুকরো করে নিতে পারেন।
• এবার সসের সব উপাদান একত্রে ভাল করে মিশিয়ে সস তৈরী করে রেখে দিন।
• পেয়াজ, টমেটো, শশার সাথে সোমাক বা সরিষা বাঁটা নিন। একটি বোলে এগুলো ভাল করে মেশান। এটা পিটা ফিলিং হিসাবে ব্যবহারের জন্য রেখে দিন।

পিটা তৈরীর পদ্ধতি
• একটি পিটা ব্রেড বা নান রুটিতে পরিমাণ মতো কষানো মুরগীর মাংস দিয়ে পূর্ণ করুন। পিটা ফিলিং এবং সস যোগ করুন। এবার পিটা ব্রেড বা নান রুটি দিয়ে একটা রোল তৈরী করুন। একটি টিস্যু পেপার দিয়ে মুড়িয়ে ফেলুন।

ভ্যানিলা কেক



যা লাগবেঃ
★ ১/২ কাপ ময়দা
★ ১/২ চা চামচ বেকিং পাউডার
★ ১/২ কাপ বাটার নরম করা
★ ১ কাপ চিনি
★ ২ টা ডিম
★ ১ চা চামচ ভেনিলা এস্সেন্স
★ ১/২ কাপ দুধ
★ কাঠ বাদামগুঁড়ো ২ চা চামুচ
★ কুচি কাঠ বাদাম উপরে ছিটানোর জন্য

প্রণালি-
★ প্রথমে ওভেন প্রি হিট করে নেবেন ১৬০ ডিগ্রীতে।

★ এবার মাখনের সাথে সাথে চিনি ভালো ভাবে মিক্স করে নিন।

★ একে একে ডিম ময়দা আর দুধ ভেনিলা এসেন্স , বাদাম গুঁড়ো দিয়ে খুব ভালো ভাবে মিক্স করুন।

★ বেকিং মোল্ডে আগে বাটার ব্রাশ করে নিয়ে মিশ্রনটা এবার বেকিং মোল্ড এ ঢেলে নিন। উপরে কুচি করা বাদাম ছিটিয়ে দিন। এই কেক বেক করুন ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট ১৬০ ডিগ্রী তে।

★ বেক করা হলে সম্পূর্ণ ঠাণ্ডা হতে দিন। তারপর বের করে স্লাইস করে পরিবেশন করুন।আপনি চাইলে হোয়াইট ক্রীম দিয়ে আপনার মনের মত সাজিয়ে নিতে পারেন।

Thursday, September 11, 2014

ফ্রেঞ্চ ফ্রাই



উপকরণ :
 আলু আধা কেজি (বড় সাইজ), কর্নফ্লাওয়ার ২ টেবিল চামচ, হলুদ এবং মরিচ গুঁড়ো সামান্য, লবণ পরিমাণমত, টেস্টিং সল্ট এক চা চামচের ৪ ভাগের এক ভাগ, পানি সামান্য।

প্রণালী :
 আলু ফ্রেঞ্চ আকারে কেটে নিতে হবে। সামান্য পানি দিয়ে কাটা আলুগুলোকে তাপ দিয়ে নিতে হবে। পানি ভালো করে ঝরিয়ে নিতে হবে। এরপর কর্নফ্লাওয়ার, হলুদ এবং মরিচ গুঁড়ো, লবণ, টেস্টিং সল্ট আলুর সঙ্গে ভালোভাবে মাখিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিতে হবে। প্যানে তেল গরম করে বাদামি করে ভেজে নিতে হবে। এরপর সস্ দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।

আলুর চিপস

উপকরণ : 
 আলু ১ কেজি (বড় সাইজ), হলুদ গুঁড়ো আধা চা চামচ, মরিচ গুঁড়ো আধা চা চামচ, লবণ পরিমাণমত, তেল ভাজার জন্য, বিট লবণ স্বাদ অনুযায়ী।
প্রস্তুত প্রণালী :
 আলুগুলোকে ভালোভাবে ধুয়ে কাটার মেশিনে পাতলা পাতলা করে কেটে নিতে হবে। (বঁটি দিয়েও কাটা যেতে পারে)। কাটা আলুগুলো আবার ধুয়ে অল্প পানি, লবণ, হলুদ এবং মরিচ গুঁড়ো দিয়ে ভাপ দিয়ে নিতে হবে। এরপর আঝরিতে ভালোভাবে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। পানি ঝরে গেলে পাতলা এবং পরিষ্কার কাপড় বিছিয়ে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। (এভাবে আলু শুকিয়ে অনেক দিন পর্যন্ত রাখা যায় এবং ইচ্ছেমত ভেজে খাওয়া যায়)। প্যানে তেল গরম করে শুকানো দিয়ে ভেজে নিতে হবে। গরম তেলে আলু দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে তুলে নিতে হবে।

আলুর পাকোড়া

আলুর পাকোড়া

উপকরণ : 
 আলু আধা কেজি, বেসন আধা কাপ, চালের গুঁড়ো এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, পেঁয়াজ কুচি এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ, মরিচ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি সামান্য, হলুদ গুঁড়ো এক চা চামচের ৪ ভাগের এক ভাগ, লবণ পরিমাণমত, তেল ভাজার জন্য, পানি এক কাপের ৪ ভাগের এক ভাগ।
প্রস্তুত প্রণালী :
  আলু মিহি করে ভাজির মতো কেটে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ দিয়ে ভালোভাবে আলু কুচির সঙ্গে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর প্যানে তেল গরম করে আলুর মিক্সডগুলোকে পেঁয়াজুর আকারে লাল করে ভেজে নিতে হবে। সুন্দর করে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করতে হবে।

পানিপুরি ফুচকা


প্রস্তুত প্রণালী :
পানিপুরি ফুচকাতে কিছু উপাদান ব্যবহার করা হয়। এই উপাদানগুলো যেভাবে তৈরি করা হয় :

১. পাপড়ি :
প্রথমে আটা এবং সুজি ভাল করে জল দিয়ে মেখে একটি আর্দ্র কাপড়ে বেশ কিছুক্ষণ জড়িয়ে রাখা হয়। তারপরে সেই মেখে রাখা আটা ও সুজি থেকে ছোট ছোট লেচি কেটে নিয়ে তা বেলে ভেজে নিলেই ফুচকার পাপড়িটি তৈরি হয়ে যায়।
২. পুর :
ফুচকার পুর হিসেবে সাধারণত ব্যবহৃত হয় মসলামিশ্রিত আলুসেদ্ধ। সেদ্ধ আলুতে ধনে গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো এবং লবণ মিশিয়ে তাতে কুচনো কাঁচালঙ্কা দিয়ে প্রস্তুত হয়ে থাকে এই পুর। স্বাদ বৃদ্ধির জন্য পুর মাখার সময় সামান্য তেঁতুলজলও তার সাথে যুক্ত করা হয়। এর সঙ্গে আবার অনেক ক্ষেত্রেই ভেজানো ছোলা এবং মটর দেওয়া হয়ে থাকে।
৩. টকজল :
জলের মধ্যে তেঁতুল গুলে তাতে গন্ধরাজ লেবুর রস মিশিয়ে প্রস্তুত হয় টকজল।
পরিবেশন
চাটনি সহযোগে পরিবেশিত ফুচকা ফুচকার পাপড়িটিতে একটি ছোট ছিদ্র করে তার মধ্যে মসলাযুক্ত আলুর পুর ভরে দেওয়া হয়। এরপর পুর ভর্তি ফুচকা তেঁতুলজলে ডুবিয়ে একটি পাত্রে পরিবেশন করা হয়।

Monday, September 8, 2014

ছানার পায়েস

উপকণালীঃ
১। দুধ দের কাপ.
২। পোলাও চালের মোটা গুড়া ১ টেবিল চামুচ
৩। এলাচ ২ টা
৪। ছানা ১ কাপ

৫।কনডেন্স মিল্ক হাফ কাপ
৬। চিনি যদি লাগে (পরিমান মতো)

প্রণালীঃ
দুধ গরম হলে এলাচ ও চালের গুড়া দিয়ে রান্না করতে হবে। ঘন হলে টাতে ছানা ও কনডেন্স মিল্ক দিয়ে নামাতে হবে। চিনি যদি লাগে পরিমান মতো দিতে হবে।


"ডাবল লেয়ার চকলেট স্পঞ্জ আইসক্রিম কেক"



উপকরনঃ
 
৩ টেবিলচামচ গুঁড়ো চিনি,
২ টেবিলচামচ গরম পানি,
৫০ গ্রাম ময়দা,
আধ চাচামচ বেকিং পাউডার,
২টি ডিম,
৬০০ গ্রাম চকোলেট আইসক্রিম,
চকলেট সিরাপ বা চকলেট সস,
বাদাম বা চটলেট চিপস গার্নিশের জন্য
চিনির সিরাপ

প্রনালিঃ
প্রথমেই স্পঞ্জ কেক তৈরি করে নিতে হবে।

বেসিক স্পঞ্জ কেকের জন্য-
ডিমের সাদা ও হলুদ অংশ আলাদা করে নিন। এবার সাদা অংশকে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। একচামচ চিনি গুঁড়ো দিয়ে আবার ফেটিয়ে নিন। এবার একটি একটি করে ডিমের হলুদ অংশ দিন এবং সঙ্গে এসেন্স দিয়ে ধীরে গরম পানি দিন ও ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এবার এতে ময়দা ও বেকিং পাউডার দিয়ে ডিমের মিশ্রণের উপর দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন। এবার একটি প্যানে মাখন লাগিয়ে তার উপর হালকা করে ময়দা ছড়িয়ে তার উপর ডিমের মিশ্রটি ঢেলে দিন। এবার মাইক্রোওভেনে ১৮০ ডিগ্রী সেলসিয়াস বা ৩৫০ ডিগ্রী ফারেনহাইট উষ্ণতায় ২৫ মিনিট বেক করে নিন।

-বেক হয়ে গেলে ঠান্ডা হওয়ার জন্য রেখে দিন।
-কেক ঠান্ডা হলে মাঝখান থেকে কেটে নিন। চিনির সিরাপ ব্রাশ করে নিন।
-এবার কেকর উপরের অংশ পাশে রেখে নিচের অংশের উপর আইমক্রিম ঢেলে মসৃণ করে নিন ও উপরে সিরাপ এবং চকলেট চিপস ছড়িয়ে দিন।
-তার উপর কেকের উপরের অংশ রেখে ১৫ থেকে ২০ মিনিট ফ্রিজে রেখে দিন।
-এবার কেকের উপরে চকোলেট আইসক্রিম ঢেলে মসৃণ করে নিন। তার উপর চটোলেট সিরাপ বা সস ছড়িয়ে দিন।
-এবার উপরে বাদাম বা চটোলেট চিপস ছড়িয়ে ৫ ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিন। ঠান্ডা ঠান্ডা পরিবেশন করুন।
-একাধিক লেয়ারও করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কেক আর আইসক্রিম দুটোই বেশি লাগবে। 

Wednesday, September 3, 2014

চীকেন লেমন কাবাব......



 উপকরনঃ 

. মুরগির কিমা ১কাপ,   লেবুর খসা মিহি কুচি ২চামচ,   লেবুর রস টেবিল চামচ,    ডিম ১টা,   মেয়নিজ ২চা চামচ,
 গোল মরিচ ১চা চামচ,    লবনস্বাদ মত,   পেয়াজ ২তা মিহি কুচি,   মরচ মিহি কুচি,   আদা মিহি কুচি  অল্প........।


প্রনালিঃ

সবগুলো উপকরন   ব্লেন্ডারে দিয়ে  ডিম সহ ব্লেন্ড করে নিন তাহলে ভালভাবে কিমার সাথে মিশে যাবে। এবার এই মিশ্রন টিকে কাবাব এর মত আকারে দিয়ে গরম তেলে হাল্কা আঁচে লাল করে ভেজে নিন......।